ইসলামাবাদে ১৭ বছরের টিকটকার সানা ইউসুফকে পাকিস্তানের বাড়িতে খুন করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, সেই সময় বাড়িতেই ছিলেন সানা। দুজন অপরিচিত ব্যক্তি এসে খুব কাছ থেকে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। সানা দুটি গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। সানা সম্পর্কিত একাধিক পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পাকিস্তানের জনগণ তাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। অনেক গুজবও রটেছে। কেউ কেউ বলছেন, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বিরক্তি থেকেই সানার এক খুড়তুতো ভাই এ কাজ করেছেন। আবার কেউ কেউ লিখছেন, টিকটকার হওয়ার পর সানার বাবা ও ভাই তাঁকে হত্যা করেছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জন্মদিনের পরেরদিনই সানা ইউসুফকে হত্যার পর তার অনুসারীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। খুনের একদিন আগে নিজের জন্মদিন পালন করেছিলেন সানা। তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি উদযাপনের পোস্টও রয়েছে। এ নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য হয়। কেউ লিখছেন, সানার বাড়িতে আসা অতিথি তাকে গুলি করেছে। কেউ কেউ তার বাবা ও ঘনিষ্ঠদের দোষারোপ করছেন।
একই সঙ্গে পুলিশ সূত্রে খবর, সানার বাড়িতে আসা অতিথির নাম উঠে আসছে। বর্তমানে মামলাটির সঙ্গে তার পরিবারের কেউ জড়িত ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ 'অনার কিলিং'-এর দিকটিও খতিয়ে দেখছে। সানার পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। সানা ছিলেন একজন নামকরা সমাজকর্মীর মেয়ে। টিকটক ও ইনস্টাগ্রামে রিলসের মাধ্যমে নারী অধিকার নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।
জানা গিয়েছে, সেই সময় বাড়িতেই ছিলেন সানা। দুজন অপরিচিত ব্যক্তি এসে খুব কাছ থেকে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। সানা দুটি গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। সানা সম্পর্কিত একাধিক পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। পাকিস্তানের জনগণ তাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। অনেক গুজবও রটেছে। কেউ কেউ বলছেন, প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় বিরক্তি থেকেই সানার এক খুড়তুতো ভাই এ কাজ করেছেন। আবার কেউ কেউ লিখছেন, টিকটকার হওয়ার পর সানার বাবা ও ভাই তাঁকে হত্যা করেছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জন্মদিনের পরেরদিনই সানা ইউসুফকে হত্যার পর তার অনুসারীদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। খুনের একদিন আগে নিজের জন্মদিন পালন করেছিলেন সানা। তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি উদযাপনের পোস্টও রয়েছে। এ নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্য হয়। কেউ লিখছেন, সানার বাড়িতে আসা অতিথি তাকে গুলি করেছে। কেউ কেউ তার বাবা ও ঘনিষ্ঠদের দোষারোপ করছেন।
একই সঙ্গে পুলিশ সূত্রে খবর, সানার বাড়িতে আসা অতিথির নাম উঠে আসছে। বর্তমানে মামলাটির সঙ্গে তার পরিবারের কেউ জড়িত ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পুলিশ 'অনার কিলিং'-এর দিকটিও খতিয়ে দেখছে। সানার পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। সানা ছিলেন একজন নামকরা সমাজকর্মীর মেয়ে। টিকটক ও ইনস্টাগ্রামে রিলসের মাধ্যমে নারী অধিকার নিয়েও কথা বলেছেন তিনি।